উইন্ডোজ সেভেনের কয়েকটি এক্সক্লুসিভ ফিচার এবং টিপস – ৪
এটি একটি ধারাবাহিক টিউন। আগের পর্বগুলো নিচ থেকে পড়তে পারবেন ......
এর আগে আমরা উইন্ডোজ সেভেনে লাইব্রেরী কিভাবে তৈরী করতে হয় দেখেছি। এবার দেখব লাইব্রেরীতে কিভাবে ফোল্ডার এ্যাড করা যায়।
লাইব্রেরীতে ফোল্ডার এ্যাড করা
এবার উইন্ডোজ সেভেন ড্রপডাউন মেনুতে একটি নুতুন কন্টেক্সট পাওয়া যাবে "ইনক্লুড ইন লাইব্রেরী"। এখান থেকে সহজেই আপনি আপনার লাইব্রেরীতে ফোল্ডার এ্যাড করে নিতে পারবেন। আছাড়া চাইলে এখান থেকে নতুন লাইবব্রেরী অথবা পুরোনো লাইব্রেরী ম্যানেজও করতে পারবেন।
এখন প্রশ্ন হতে পারে এসব সেভ হচ্ছে কোথায়। এক্ষেত্রে উইন্ডোজ সেভেন বাই ডিফল্ট প্রথম ফোল্ডারকে টার্গেট করে থাকে। আপনি চাইলে ফোল্ডারের কনফিগারেশান প্রোপার্টি চেজ্ঞ করে অন্য ফোল্ডারে সেভ করতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ ফোল্ডার শেয়ার করুন পাসওয়ার্ডের সহয়তায়
উইন্ডোজ সেভেনে পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড ফোল্ডার তৈরীর মত এক্সক্লুসিভ ফিচারও বিদ্যমান এবং এই ফোল্ডার সমূহকে বলা হয় প্রাইভেট ফোল্ডার।
অন্যান্য ফোল্ডার তৈরী করার মতই আপনি প্রথমে রাইট বাটন ক্লিক করুন,সেখানে আপনি নিচের দিকে প্রাইভেট ফোল্ডার ক্রিয়েট করার অপশন পাবেন সেখান থেকে খুব সহজেই প্রাইভেট ফোল্ডার তৈরী করতে পারবেন।
ফন্ট সাইজ বাড়িয়ে নেয়া
উইন্ডোজ সেভেনের এই ফিচারটি অন্যান্য ভার্সানে অনুপুস্থিত। আমরা চাইলে উইন্ডোজ সেভেনে অন স্ক্রীন ফন্ট সাইজ বাড়িয়ে নিতে পারি। নিচের কয়েকটি সিম্পল স্টেপে এই কাজটি সম্পাদিত করা যাবে -
১. স্টার্ট বাটনে ক্লিক করার পরে font টাইপ করুন। এরপরে Make text and other screen items larger or smaller এই অপশনে ক্লিক করুন।
২. এরপর সেখানে নিচের মত একটি ডায়লগ বক্স ওপেন হবে সেখান থেকে আপনি আপনার পছন্দ মত ফন্ট সাইজ বেছে নিতে পারবেন।
৩. ফন্ট সাইজে পরিবর্তন আনতে হলে আপনাকে অবশ্যই লগ অফ করতে হবে।
৪. পুনরায় সাইন ইন করার পরেই আপনি ফন্টে চেজ্ঞ দেখতে পারবেন।
চলবে .............
0 comments:
Post a Comment